• ৭ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ সোমবার সন্ধ্যা ৭:২০
S M Tajul Islam জানুয়ারি ১৯, ২০২৫

কারা হেফাজতে নির্যাতন করে হত্যা চেষ্টাকারীদের গ্ৰেফতারের দাবী

ঢাকা: কারা হেফাজতে নির্যাতন করে হত্যা চেষ্টাকারীদের গ্ৰেফতারের দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভুগি সিকদার লিটন।

রবিবার ১৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টাস এসোসিয়েশন মিলনায়তনে দুর্নীতিবজ কারা কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং কারা হেফাজতে নির্যাতন করে হত্যা চেষ্টাকারীদের গ্ৰেফতারের দাবীতে ভুক্তভুগি সিকদার লিটন এই দাবি জানান।

তিনি বলেন, আমি সিকদার লিটন, আইন মান্যকারী এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বিশ্বাসী এবং দেশের একজন নাগরিক পিতা ছিদ্দিক সিকদার, গ্ৰাম, চর আজমপুর, আলফাডাঙ্গা, ফরিদপুর,বিগত ২০২০ সালে ফরিদপুরের আলোচিত ২ হাজার কোটি টাকা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে নিউজ করার কারণে শেখ হাসিনার বিয়াই খন্দকার মোশারফের হোসেনের ডান হাত কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি আরিফুল রহমান দোলন এর মধ্যেমে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করে ২৯  সেপ্টেম্বর ২০২০সালে, ঐবছর  ১৮ অক্টোবর গ্ৰেফতার হলে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের পৃষ্ঠপোষক ঘুষখোর বন্দি নির্যাতন কারী  সিপিসি সিআইডি  এসআই প্রদিপ কুমার দাশ কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে চালান করে দেওয়া হলে, সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকতে হলে আমার নিকট পাচ লক্ষ টাকা দাবি করে, উক্ত টাকা দিতে না পারায় কাশিপুর কারাগারে পাঠিয়ে দেয়,কাশিপুর কারাগারের আমিরুল ইসলাম এর নিকট থাকে কাশিপুর কারাগারের সুব্রত কুমার বালা দায়ত্ব দেওয়ার পর কাশিপুর কারাগারের আবু সায়েম আলি,নাশির,সাহাদাৎ, মুবিন, জাকির রিয়েল, বাশার, শরিফুল ল্যাংড়া শরিফ, আজিজুল, হামিদ গাজী, শহিদুল, বাবুল আমার নিকট দশ লক্ষ টাকা দাবি করেন, দাবিকৃত টাকা দিতে না পাড়ায় একজন সাধারণ হাজতি বন্দি হওয়ার পরও শারীরিক মানসিক নির্যাতন শুরু করে, এবং ফ্যান লাইট ছাড়া ফ্যাসির ৪০ সেলে রেখে বন্দ করে দেওয়া হয় খাবার,একটানা আট দিন খাবার না পেয়ে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি,প্রাণ ভিক্ষা চেয়েও  তাদের নির্যাতন বন্ধ নাকরে পরিবার থেকে মোবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা আনার জন্য অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়,অত্যাচার সইতে না পেরে মোবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে সাত লক্ষ টাকা এনে দেই। পরে পাশের ১নং সেলে চালান করে দেয়, সেখানেও সহ্য কারী কারা রক্ষী মোস্তক আমার কাছে টাকা দাবি করে,টাকা দিতে না পারাই নির্যাতন শুরু করে, এতে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে  ভতি করে এরই মাঝে ফরিদপুর মামলা হওয়ায় আমাকে ফরিদপুর চালান করে দেয়, এর মাঝে ফরিদপুর হাজিরা শেষ করে ঢাকা জেলে আসলে,  সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষের রুমে এসআই প্রদিপ কুমার বাদীকে হাজির করে ভয় ভীতি দেখতে শুরু করে এবং মোবাইলের পাসওয়ার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিং এর পাসওয়ার্ড অত্যাচর করে নিয়ে একাউন্ট থেকে তিন লক্ষ টাকা উঠিয়ে নিয়ে যায়। এবং বাহিরে জানালে খুন করে ফেলবে বলে হুমকি দেয়।এই  ব্যাপারে উপরোক্ত ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে বিচার চাই বর্তমান আইন উপদেষ্টা ও সংলিষ্ট কতৃপক্ষের নিকট।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *